সায়েন্স ল্যাব ও আশপাশের এলাকায় আজ সকালে দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
ইডেনের এক শিক্ষার্থী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এই অধ্যাদেশ জারি হলে ইডেন ও বদরুন্নেসা (কলেজ) বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কেবল ফ্যাকাল্টি হিসেবে থাকবে এ দুটি প্রতিষ্ঠান।’
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা কলেজের শহীদ আ. ন. ম. নজীব উদ্দিন খান খুররম অডিটোরিয়ামে এই চুক্তি হয়।
ঘটনার পর শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় তারা স্লোগান দেন— ‘আমার হলে ককটেল, প্রশাসনের নাকে তেল।’
তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পুরো প্রক্রিয়ায় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের কোনো প্রতিনিধিত্ব ছিল না। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশে তাদের স্বার্থবিরোধী নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আজ দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষ তীব্র হলে, রাস্তার দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আহত ৪ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সংঘর্ষ তীব্র হলে, রাস্তার দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আহত ৪ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ওসি বলেন, ‘আমরা গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।’
আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি এবং কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
কেন আমরা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নৈতিক অবক্ষয়ের অতল গহ্বরে ঠেলে দিচ্ছি? অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ও দলীয় রাজনীতির অংশ করে ফেলা কি ছাত্রসমাজের ভবিষ্যৎ বিসর্জন দেওয়া নয়? কোনো শিক্ষার্থী...
বাস ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষের পর আগামীকাল সোমবার ঢাকা কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা ইটপাটকেল মারা শুরু করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় আইডিয়াল কলেজের সাইনবোর্ড খুলে নিয়ে গেছে ঢাকা কলেজের একদল শিক্ষার্থী।