রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মস্কোর আকাশে ৩৫টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে।
ইস্তাম্বুলে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি আলোচনায় থাকবেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও জেলেনস্কির তুমুল বাকবিতণ্ডার পর ইউক্রেন ও মার্কিন প্রশাসনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে যায়।
রোববার পুতিন ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা ও দরকষাকষির প্রস্তাব রাখেন। তিনি প্রস্তাব রাখেন, ‘কোনো ধরনের পূর্বশর্ত’ ছাড়াই ১৫ মে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে এই বৈঠকের আয়োজন হওয়া উচিত।
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, এই সফরে পুতিনের সঙ্গে শি দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসবেন। এই বৈঠকে ‘অংশীদারিত্ব ও কৌশলগত সম্পর্কের উন্নয়ন’ ও ‘আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে...
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
এমন সময় এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে যখন বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ক্রান্তিলগ্নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
এমন সময় এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে যখন বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ক্রান্তিলগ্নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
জেলেনস্কি সরকারের একটি সূত্র এই প্রস্তাবকে ‘প্রবলভাবে রাশিয়াপন্থী’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার মাঝরাত পর্যন্ত চলবে এই যুদ্ধবিরতি।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ক্রেমলিন প্রেস সার্ভিস জানায়, উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন।
পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’