বিজিবির কোম্পানী কমান্ডার আবুল কাসেম বলেন, ‘সীমান্তে গুলি করে মানুষ হত্যার ঘটনায় পতাকা বৈঠকে বিএসএফের কাছে কঠোর প্রতিবাদ জানানো হয়।’
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে আটক হওয়া ৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাথুলী সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৪ বাংলাদেশিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)।
পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফ এই ১৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করে এবং বিজিবি তাদের সাতক্ষীরা সদর থানায় সোপর্দ করে।
পরিবারগুলোর দাবি, তাদের স্বজনরা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার কাকদ্বীপে বিএসএফের হাতে আটক হয়েছে এবং সেখানকার স্থানীয় খবরের ভিডিওতে তারা তাদের স্বজনদের দেখতে পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে পুশ-ইনের ঘটনায় আগামী সোমবার সীমান্তের শূন্য রেখায় বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের প্রক্রিয়া চলছে।
তাদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৫ জন নারী ও ১১ জন শিশু।
নিহত মো. মিল্লাত হোসেন বাঁশপদুয়া গ্রামের ইউছুফ মিয়ার ছেলে। আহত মো. আফছার একই গ্রামের মৃত এয়ার আহমদের ছেলে।
ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে পুশ-ইনের ঘটনায় আগামী সোমবার সীমান্তের শূন্য রেখায় বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের প্রক্রিয়া চলছে।
তাদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৫ জন নারী ও ১১ জন শিশু।
নিহত মো. মিল্লাত হোসেন বাঁশপদুয়া গ্রামের ইউছুফ মিয়ার ছেলে। আহত মো. আফছার একই গ্রামের মৃত এয়ার আহমদের ছেলে।
নারী ও শিশুসহ ওই ৭৭ জনকে আটক করেছে বিজিবি।
বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেন লালমনিরহাটের মোগলহাট সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা।
শনিবার ভোরে বিএসএফ তাদের পুশইন করে।
আজ সকাল পৌনে ৯টার দিকে পতাকা বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার সোনাইপুল এলাকায় নদীর তীর থেকে গত ২২ মে উমেদ আলী (৪৭), তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৪১) ও তাদের তিন মেয়েকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
তাদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ, ৫৩ জন নারী ও ৫১ জন শিশু বলে জানা গেছে।
‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’