জাদুঘরের এই কোষ গ্রন্থাগারে উনিশ থেকে বিশ শতকের আরও ১০৪টি ছাপা পুথির সংগ্রহ রয়েছে
কিশোর, মুসা আর রবিনেরও বয়স কোনোদিন বাড়বে না। যুগে যুগে, এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের পাঠকের কাছে চিরতরুণ থাকবে তারা।
অক্টোবরের পড়ন্ত বিকেলটায় হঠাৎ একটা প্রজন্ম যেনো শোকে নিস্তব্ধ হয়ে গেল। অসংখ্য পাঠক হৃদয়ে একসঙ্গে হাহাকারের দামামা বেজে উঠল একটা মনখারাপি সংবাদে— রকিব হাসান আর নেই। অগণিত মানু্ষের মুখের ওপর যেন হঠাৎ...
২০২৫ সালের নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শেষ হলো। চিকিৎসা বা শারীরবিজ্ঞানে নোবেলজয়ীর নাম ঘোষণা দিয়ে এ যাত্রা শুরু হয়। সবশেষ গতকাল মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয় অর্থনীতিতে নোবেলজয়ীর নাম ।
আমি বস্তুত, আমার জীবনকালে এই ঢাকা শহরকে নতুনভাবে সাজতে দেখব না?
সাহিত্যে এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাজলো ক্রাজনাহরকাই।
দীর্ঘ সাহিত্যজীবনে তিনি তার মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং নাটকসহ শিল্প-সাহিত্যের নানা অঙ্গনে
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে জীবন বিপন্ন করে কলম ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে
শহীদুল্লাহ মনীষী হিসেবে তিনি ছিলেন শিক্ষিত ব্যক্তিদের শ্রদ্ধাভাজন এবং মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন আপামর জনসাধারণের ভক্তিভাজন
দীর্ঘ সাহিত্যজীবনে তিনি তার মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং নাটকসহ শিল্প-সাহিত্যের নানা অঙ্গনে
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে জীবন বিপন্ন করে কলম ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে
শহীদুল্লাহ মনীষী হিসেবে তিনি ছিলেন শিক্ষিত ব্যক্তিদের শ্রদ্ধাভাজন এবং মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন আপামর জনসাধারণের ভক্তিভাজন
১৯৯০ সালে পেরুর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়েছিলেন মারিও বার্গাস ইয়োসা।
চলছে বছর রশীদ করীমের জন্মশতবর্ষ। বলা যায় অনেকটা অনাড়ম্বরেই কেটে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে উৎসবকেন্দ্রিক সাহিত্য যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা তৈরি করেছে তা আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সামাজিক সংহতির প্রতিচ্ছবি বহন করবে।
কলকাতায় ঈদসংখ্যা প্রকাশের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছিল তা সাতচল্লিশের পরে ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়।
একজন লেখকের স্নায়ুযুদ্ধের শেষ নেই। শুধু লিখলে তো হয় না, লেখাকে ‘শিল্প হয়ে ওঠা’ লাগে।
বাংলাদেশের সাহিত্যে মফস্বলের সাহিত্যিককে টিকে থাকতে হলে অর্থাৎ নিজের অস্তিত্ব জানান দিতে হলে সে জন্য দরকার হবে সমসাময়িক সাহিত্যের খোঁজখবর রাখা।
বিপ্লব পরবর্তী সাহিত্য সংস্কৃতির বড় অর্জন—নিজেদের দিকে, জন্মভূমি, মাটি ও মানুষের কাছে ফেরা। শিল্পী-সংস্কৃতিকর্মীর কাছে এটাই বিপ্লবের ফসল।