লিসবনে স্থায়ী শহীদ মিনারে প্রবাসীদের শ্রদ্ধা

লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও পর্তুগালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও প্র স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। ছবি: সংগৃহীত
লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও পর্তুগালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও প্র স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। ছবি: সংগৃহীত

মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভিড় জমান। নতুন প্রজন্মের শিশু কিশোর সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার প্রবাসীদের পাশাপাশি ছিলেন পর্তুগিজ নাগরিকরাও।

২১ ফেব্রুয়ারি সকালে শহীদ বেদীতে ফুল দিয়ে প্রথম শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পর্তুগালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারিক আহসান।

এরপর একে একে সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক  সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের প্রবাসীরা শ্রদ্ধা জানান।

প্রবাসী সংগঠনের মধ্যে উপস্থিত ছিল পর্তুগাল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল, বৃহত্তর ফরিদপুর অ্যাসোসিয়েশন ইন পর্তুগাল, বরিশাল কমিউনিটি অব পর্তুগাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসোসিয়েশন, পর্তুগাল বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ এসোসিয়েশন ও বাংলা প্রেসক্লাব।

লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে বাংলাদেশ বাংলাদেশ কমিউনিটির  সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের প্রবাসীরা শ্রদ্ধা জানায়। ছবি : সংগৃহীত
লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে বাংলাদেশ বাংলাদেশ কমিউনিটির সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের প্রবাসীরা শ্রদ্ধা জানায়। ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশ দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব আবদুল্লাহ আল রাজীর সঞ্চালকের ভূমিকা পালন করেন।

আলোচনায় রাষ্ট্রদূত তারিক আহসান বলেন,  'বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন হয়েছিল বলেই আজ আমরা বাংলায় কথা বলতে পারছি। এ জন্য আমাদের প্রতি মুহূর্তে একুশের চেতনা ধারণ করা উচিত'।  

তিনি একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হয়ে বিদেশের মাটিতে দেশের সুনাম বাড়াতে প্রবাসীদের এগিয়ে আসার  আহবান জানান ।

এ উপলক্ষে শহীদ মিনারের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজনে কবিতা আবৃত্তি এবং একুশের গান পরিবেশনা করা হয়।

মো. রাসেল আহম্মেদ: পর্তুগাল প্রবাসী লেখক, সাংবাদিক 

 

Comments

The Daily Star  | English
Yunus, Charter, and Our Future

Yunus, Charter, and Our Future

Can the vision for 'New Bangladesh' ignore the poor, farmers, workers, youth, women, or employment and climate crises?

8h ago