দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের এক চতুর্থাংশ মানুষ ক্রিসমাসের খরচ বহনে হিমশিম খাবেন

ক্রিসমাস, বড় দিন, বড় দিন কবে, ক্রিসমাস উদযাপন, ক্রিসমাসের ছুটি,
ক্রিসমাসের সাজে সেজে উঠেছে লন্ডনের রিজেন্ট স্ট্রিট। ৫ ডিসেম্বর, ২০২০, রয়টার্স ফাইল ছবি

ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রতি চারজনের মধ্যে একজন (২৪ শতাংশ) এ বছর ক্রিসমাসের খরচ বহন করতে হিমশিম খাবেন।

এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ডেবট কাউন্সেলিং চ্যারিটি স্টেপচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী ভিকি ব্রাউনরিজ বিবিসিকে বলেন, ক্রিসমাসের উৎসবে এলে মানুষের মধ্যে অর্থ ব্যয় করার 'আগ্রহ তৈরি হয়'।

তিনি বলেন, 'এটি মানুষকে তাদের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি ব্যয় করতে উত্সাহিত করতে পারে।'

তাদের জরিপে দেখা গেছে, এই অঞ্চলের সাত শতাংশ মানুষকে উৎসবের খরচ মেটাতে ঋণ নিতে হতে পারে।

ব্রাউনরিজ বলেন, 'প্রায় দুই বছরের উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে ক্রিসমাসে ঋণের ওপর খুব বেশি নির্ভর করা সম্ভবত নতুন বছরে ঋণের বোঝা বাড়াতে পারে।

'বছরের এই সময়ে অনেক বিজ্ঞাপনে বোঝানো হয়- একটি উৎসব আনন্দদায়ক করে তোলার অন্যতম উপায় ব্যয় করা। কিন্তু বাস্তবতা হলো- মানুষ চাই তাদের প্রিয়জন আর্থিক চিন্তা ও ঋণ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুক,' বলেন তিনি।

'যারা উৎসবের খরচ বহন করতে ঋণ নেওয়ার কথা ভাবছেন, আমরা তাদের আরও ভাবার অনুরোধ জানাচ্ছি। কারণ, নতুন বছর আসার মুহূর্তে এই ঋণ পরিশোধ তাদের জন্য আদৌ সাশ্রয়ী হবে কিনা তা বিবেচনা করা উচিত।'

দাতব্য সংস্থাটি জানিয়েছে, গত দুই বছরের বেশি সময়ে মধ্যে ২০২৩ সালের জানুয়ারি ছিল সবচেয়ে ব্যস্ততম মাস। কারণ, ২০২২ সালের জানুয়ারির তুলনায় এ বছরের একই মাসে চাহিদা বেড়েছে ৩২ শতাংশ।

ইউগভ-এর পোলে দেখা গেছে, স্টেপচেঞ্জে ঋণ পরামর্শ গ্রহণকারী মানুষের সংখ্যা বছরে ১০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।

Comments

The Daily Star  | English
Khaleda Zia contribution to Bangladesh democracy

A leader who strengthened our struggle for democracy

Khaleda Zia leaves behind an enduring legacy of service.

13h ago