‘দেশের দুঃখী মানুষকে বাঁচানোর জন্য শেখ হাসিনাকে রাত জাগতে হয়’

ডাঃ ইউনূসের ৬ মাসের জেল
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হলে, বাংলাদেশের উন্নয়নকে বাঁচাতে হলে, বাংলাদেশের অর্জনকে বাঁচাতে হলে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।'

তিনি বলেন, গত ৪৭ বছরে সফল নেত্রীর নাম শেখ হাসিনা, দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা। সফল কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা।

আজ রোববার ৪ ডিসেম্বর দুপুর আড়াইটায় চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ডে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে এখনও চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, 'শেখ হাসিনাকে মারতে এখনও চক্রান্ত করছেন সেটা জানি। কারণ, আমরা ইতিহাস জানি। বঙ্গবন্ধুকে নির্বাচনে হারানো যাবে না, সেজন্য তারা সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে ছিলেন। তা না হলে তাদেরও আজ বেঁচে থাকার কথা ছিল না। পলোগ্রাউন্ডের সর্বকালের সর্ববৃহৎ এ সমাবেশে আসার কথা ছিল না।'

তিনি বলেন, 'সরকারের ঘুম নষ্ট হয়নি। ঘুমটা নষ্ট শেখ হাসিনার। দেশের মানুষের জন্য, মানুষকে বাঁচানোর জন্য, গরীব মানুষকে, দুঃখী মানুষকে বাঁচানোর জন্য শেখ হাসিনাকে রাত জাগতে হয়।'

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'খেলা হবে দেখে যান ফখরুল সাহেব, আমির খসরু সাহেব। এখানে দাঁড়িয়ে বড় বড় কথা বলেছেন। আমির খসরু, নোমান সাহেব, মীর নাসির সাহেব দেখুন কত লোক হয়েছে, আপনাদের আটটা সমাবেশের সমান লোক হয়েছে আজকের পলোগ্রাউন্ডে। চট্টগ্রামে শেখ হাসিনার জনসভায় এখানে যত লোক তার আটগুণ বেশি লোক বাইরে, গোটা চট্টগ্রাম আজ মিছিলের নগরে পরিণত হয়েছে। সংবিধান সংশোধন হবে না, মাথা থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূত নামিয়ে ফেলুন।'

বিএনপির নেতাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'মহাসমাবেশ নয়, এটি মহাসমুদ্র। সমুদ্র, কর্ণফুলীর সব ঢেউ আজ পলোগ্রাউন্ডে। বঙ্গোপসাগরের সব ঢেউ চট্টগ্রাম প্রান্তে। সব ঢেউ আজকে চট্টগ্রাম শহরে। দেখে যান, জনপ্রিয়তা কাকে বলে।' 

Comments

The Daily Star  | English

Ducsu election sees spontaneous turnout of voters

Ducsu election is being held at eight centres of the campus with nearly 40,000 registered voters and 471 candidates vying for 28 central posts.

1h ago