আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ তিন মানুষ- মা, স্ত্রী ও কন্যা: তারেক রহমান

মা, স্ত্রী ও কন্যার সঙ্গে তারেক রহমান। ছবি: তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের তরুণী এবং নারীরা চারপাশের মানুষের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত এবং সমর্থন পাওয়ার অধিকার রাখেন। 

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক লিখেছেন, 'আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন মানুষ হলেন আমার মা, স্ত্রী এবং কন্যা— তিনজন অসাধারণ নারী। আমি সবসময় তাদের জন্য প্রতিটি সম্ভাবনা, সাফল্য এবং সুখ নিশ্চিত করতে চেয়েছি। আমি নিশ্চিত যে, আপনারা যারা এটি পড়ছেন তাদের অনেকেই একই অনুভূতি লালন করেন।'

তিনি লিখেছেন, 'বাংলাদেশের তরুণী এবং নারীরা চারপাশের মানুষের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত এবং সমর্থন পাওয়ার অধিকার রাখেন। প্রতিটি নারীরই যেকোনো পুরুষের মতো একই মর্যাদা, সুরক্ষা এবং সুযোগ উপভোগ করা উচিত।'

'আন্তর্জাতিক নারী দিবসে আমি আবারও নিশ্চিত করছি যে, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত পূর্ববর্তী বিএনপি সরকারের মতো আমরা একটি ন্যায়সঙ্গত, সহনশীল এবং সম্মানজনক সমাজ তৈরির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করব। যেখানে লিঙ্গ, বর্ণ বা ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য থাকবে না', যোগ করেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, 'আমাদের মেয়েদেরও আমাদের ছেলেদের মতো সমান সুযোগ থাকা উচিত। তাদেরকে ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে হবে, তারা যেন কোনো হয়রানি ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে এবং কোনো ভয়-ভীতি ছাড়াই নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে।'

তিনি আরও লিখেছেন, 'একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত সমাজে নারীর সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্যেই বিএনপির নীতি প্রণয়ন গভীরভাবে প্রোথিত। আমাদের 'পরিবার কার্ড' কর্মসূচি, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণ, তরুণীদের শিক্ষিত করার জন্য শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক প্রকল্পের মতো উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।'

'আসুন আমরা একসঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাই', লিখেছেন বিএনপির এই নেতা।

Comments

The Daily Star  | English

A night of stars and stories

Blender’s Choice–The Daily Star OTT & Digital Content Awards returned for its fourth edition yesterday

6h ago