আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩

ভারতকে হারালে বাংলাদেশি ছেলের সঙ্গে নৈশভোজে যাবেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহের শিনওয়ারির বিশ্বাস এবার ভারতের মাটিতেই তাদের হারাবে টাইগাররা।

ভারতকে হারালে বাংলাদেশি ছেলের সঙ্গে নৈশভোজে যাবেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে এখনও জয়ের খাতা খুলতে পারেনি পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহের শিনওয়ারির বিশ্বাস নিজ দেশ না পারলেও ভারতকে এবার ঠিকই হারিয়ে দেবে টাইগাররা। আর এমনটা হলে নিজে ঢাকায় এসে টাইগারদের সঙ্গে নৈশভোজে যাবেন এই অভিনেত্রী।

আহমেদাবাদে কদিন আগেই ভারতের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে পাকিস্তান। লড়াইটুকুও করতে পারেনি তারা। এ নিয়ে বিশ্বকাপে দুই দলের আট মোকাবেলার সবগুলোই জিতে নিল ভারতীয় দল। আর সেই হার যেন হজম করতে পারেননি সেহার। এবার ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় দেখে আক্ষেপটা ঘোচাতে চান তিনি।

রোহিতেদের দলকে হারাতে পারলে সাকিবদের সঙ্গে ডিনার করার ঘোষণা দিয়ে টুইটারে সেহার লিখেছেন, 'ইনশাআল্লাহ আমার বাঙালি বন্ধু পরের ম্যাচে আমাদের হয়ে প্রতিশোধ নেবে। বাংলার ছেলেরা যদি ভারতকে হারাতে পারে, তাহলে আমি ঢাকায় যাব এবং ওদের সঙ্গে মাছ দিয়ে ডিনার করব।'

ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের হারের পরদিনই এই স্ট্যাটাস দেন সেহার। তবে সেখানেই থেমে থাকেননি। পর দিন আবার লিখেছেন, 'বন্ধুরা, বাংলাদেশ ভারতকে হারিয়ে দিতে চলেছে। আমার এই টুইটের স্ক্রিনশট নিয়ে রাখো এবং পরে আমাকে দেখাইও।'

সেহারের এই টুইটে তুমুল আলোচনা চলছে সামাজিকমাধ্যমে। ভারতীরা তাকে কটাক্ষ করেছেন। আবার বাংলাদেশি সমর্থকরা তাকে সমর্থন দিয়েছেন। তাতে আরও একটি টুইট করে লিখেছেন, 'কেবলমাত্র বাংলাদেশই ভারতকে উচিত শিক্ষা দিতে পারে।'

সবশেষ টুইটে বাংলাদেশের চিরায়ত স্লোগান 'জয় বাংলা' লিখে একটি ভিক্টরি সাইনও দিয়েছেন সেহার। যেখানে বাংলাদেশের পতাকার ইমোও ছিল।

উল্লেখ্য, এশিয়া কাপের সবশেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে জিতেছিল বাংলাদেশই। এমনকি দুই দলের সবশেষ দ্বিপাক্ষিক সিরিজেও জিতেছে টাইগাররা। ঘরের মাঠে ভারতীয় দলকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল তারা। তাই রোহিতদের বিপক্ষে জয় পাওয়াটা খুব অবিশ্বাস্য কিছু নয় বাংলাদেশের জন্য।

Comments

The Daily Star  | English

A budget without illusions

No soaring GDP promises. No obsession with mega projects. No grand applause in parliament. This year, it’s just the finance adviser and his unemotional speech to be broadcast in the quiet hum of state television.

7h ago