আগামী ১ নভেম্বর অনশনের ডাক দেওয়া হয়।
প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগসহ সাত দফা দাবিতে ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে তারা আমরণ অনশন করছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে দশটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা এই অনশন শুরু করেন।
প্রথম গেজেটে নাম ছিল এমন ২২৭ জনকে দ্বিতীয় গেজেটে বাদ দেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন চলার মধ্যেই এ ঘটনা ঘটেছে।
বিকেল ৪টার দিকে তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক এসে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও একটি সিন্ডিকেট সভার জন্য এই প্রক্রিয়া আটকে আছে।
প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার সিদ্ধান্ত নেন।
আজ বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা অনশনে বসেন।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও একটি সিন্ডিকেট সভার জন্য এই প্রক্রিয়া আটকে আছে।
প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার সিদ্ধান্ত নেন।
আজ বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা অনশনে বসেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই সড়কে তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি মেনে নিতে সম্মত হওয়ায় সন্ধ্যা ৭টার পর সচিবালয়ের সামনে থেকে অনশন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
দাবি না মানা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা রাজপথ ছাড়বেন না বলে জানান।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পূর্ব জুরাইনের মিষ্টির দোকান এলাকায় এই অনশন শুরু হয়; যা চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসার পর তিনি অনশন ভাঙেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল রাতে হামলার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে অবস্থান করছেন অনশনরত শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম প্রত্যয়।
তার দাবিগুলো হলো, ‘গণরুম’ বিলুপ্তি, ‘মেয়াদোত্তীর্ণ’ শিক্ষার্থীদের অবিলম্বে হলত্যাগ, এবং ‘গণরুম’ ‘মিনি গণরুমে’ অবস্থান করা বৈধ শিক্ষার্থীদের ‘সিট’ নিশ্চিত করা।