এই ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধের জন্য ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত সময় চেয়েছেন। এর জন্য তারা মাত্র ১ থেকে ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট (এককালীন জমা) এবং ৩ বছর পর্যন্ত গ্রেস পিরিয়ড বা কিস্তি অব্যাহতির সুবিধা চেয়েছেন।
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকারের মোট ঋণ ২১ ট্রিলিয়ন (২১ লাখ কোটি) টাকা ছাড়িয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে রাজস্ব আয়ের দুর্বলতা এবং উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন ব্যয়ের কারণে ঋণ বেড়েছে।
ঢাকাভিত্তিক থিংক ট্যাঙ্ক চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ সম্প্রতি প্রকাশ করেছে প্রথম ক্লাইমেট ডেট রিস্ক ইনডেক্স বা জলবায়ু ঋণঝুঁকি সূচক। এতে বাংলাদেশকে রাখা হয়েছে “উচ্চ ঝুঁকির ঋণফাঁদ” বিভাগে।
বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের (বিএইচবিএফসি) ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। এটি দেশের একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান, যা দীর্ঘমেয়াদে ও কম সুদে গৃহঋণ দেয়। সেক্ষেত্রে আইন সংশোধন করার...
অনাদায়ী ঋণের বৃদ্ধি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, অবৈধ তহবিল প্রবাহ এবং সম্প্রতি দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন হারানোর প্রত্যক্ষ ফল, এমনটি বলছেন অর্থনীতিবিদরা।
একই দিনে জাপানের কর্মকর্তারা জানান, ঋণদাতার তালিকায় পিছু হটলেও গত বছর দেশটি বৈদেশিক সম্পদের মালিকানার নতুন রেকর্ড গড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে সরাসরি সরকারকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় সরকারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে যাওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশে তাদের ঋণ প্রতিশ্রুতি গত বছরের এক দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার থেকে ৬৭ শতাংশ বাড়িয়ে চলতি বছর দুই বিলিয়ন ডলার করতে পারে।
ঋণের বাকি কিস্তি পেতে সরকারকে অবশ্যই কিউপিসি মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। এখনো কর আদায় সেই বাধ্যতামূলক মানদণ্ড ছুঁতে পারেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে সরাসরি সরকারকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় সরকারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে যাওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশে তাদের ঋণ প্রতিশ্রুতি গত বছরের এক দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার থেকে ৬৭ শতাংশ বাড়িয়ে চলতি বছর দুই বিলিয়ন ডলার করতে পারে।
ঋণের বাকি কিস্তি পেতে সরকারকে অবশ্যই কিউপিসি মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। এখনো কর আদায় সেই বাধ্যতামূলক মানদণ্ড ছুঁতে পারেনি।
এসব ঋণ চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৪টি শাখা থেকে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।
পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বচ্ছতার চর্চা জরুরি।
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
বৈশ্বিক সুদের ক্রমবর্ধমান হার ও প্রচুর বিদেশি ঋণ নেওয়ার প্রেক্ষাপটে গত জুলাই ও আগস্টে বিদেশি ঋণ পরিশোধের খরচ এর আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৮৯ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা
বিদেশি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এর সুদ পরিশোধ এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমে যাওয়ায় সরকার ঋণ পরিশোধে বরাদ্দ বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে।
অর্থ বিভাগের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ঋণের সুদ বাবদ সরকারের ব্যয় হয়েছে ৫০ হাজার ২২৩ কোটি টাকা