২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-অবরুদ্ধ গাজা থেকে হামাস ও এর মিত্র সশস্ত্র সংগঠনগুলো দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে রক্তক্ষয়ী হামলা চালায়। এর প্রতিশোধ হিসেবে তেল আবিব গাজাবাসীর ওপর যে...
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে সমাধানে পৌঁছাতে গত আগস্টে আলাস্কায় বসেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে তখন কোনো সমাধান আসেনি।
সাম্প্রতিক সময়ে, রাশিয়ার ‘অদম্য যুদ্ধযাত্রা’ থামাতে দূর পাল্লার অত্যাধুনিক মার্কিন ‘টমাহক’ ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়ার আলাপ উঠেছে। এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হাজারো মাইল পাড়ি দিয়ে রাশিয়ার একেবারে কেন্দ্রে আঘাত...
সংবাদ সম্মেলনে এই আলাপের সত্যতা নিশ্চিত করেন পুতিন।
বেইজিংয়ে কিমের সঙ্গে বৈঠকে উত্তর কোরীয় সেনাদের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কিমকে। বলেছেন, আপনার সেনারা ‘বীরের মতো লড়েছে’।
যুদ্ধকালীন সময়ে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার ইতিহাসের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘আমরা আগেও একে অপরের পাশে ছিলাম, এখনো আছি।’
এসসিও সম্মেলনে শি, পুতিন ও মোদিসহ মোট ২০ জন বিশ্বনেতা অংশ নিচ্ছেন।
দুই দেশের সাবমেরিন জাপান সাগর ও পূর্ব চীন সাগরে টহল দিয়েছে।
৩১ আগস্ট ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মেলোনির।
এসসিও সম্মেলনে শি, পুতিন ও মোদিসহ মোট ২০ জন বিশ্বনেতা অংশ নিচ্ছেন।
দুই দেশের সাবমেরিন জাপান সাগর ও পূর্ব চীন সাগরে টহল দিয়েছে।
৩১ আগস্ট ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মেলোনির।
ইউরোপের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে গতকাল সোমবারের বৈঠক সফল হয়েছে। ফলে, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে জেলেনস্কির সঙ্গে রুশ নেতা পুতিনের শান্তি আলোচনার পথ সুগম হলো।
বিশ্ববাসীকে অপেক্ষার দীর্ঘপথে ঠেলে দিলেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। ঠেলে দিলেন অনিশ্চয়তায় অন্ধ পথেও।
সোমবারের ওই বৈঠকে যোগ দিতে ইউরোপের কয়েকজন শীর্ষ ও সুপরিচিত নেতা ওয়াশিংটন যাচ্ছেন। তারা নিজেদেরকে ‘ইচ্ছুকদের জোট’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হওয়ায় রাশিয়া যুদ্ধের অবসান প্রক্রিয়াকে জটিল করছে।
জেলেনস্কির ধারণা, পুরো আলোচনার ফলাফল ‘নির্ভর করবে’ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর।
প্রায় চার বছর পর দুই দেশের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের মধ্যে বৈঠক হতে চলেছে। এই বৈঠককে ঘিরে রয়েছে পাহাড়সম প্রত্যাশার চাপ। তবে যুদ্ধ অবসান নিয়ে মস্কো, কিয়েভ ও ওয়াশিংটনের রয়েছে ভিন্ন চিন্তাধারা।
এত জায়গা থাকতে বরফে ঢাকা আলাস্কায় কেন বৈঠকের আয়োজন করলেন ট্রাম্প’, সেটা জানতে সবাই আগ্রহী। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা চলছে।