তিনি বলেন, বৈদেশিক ঋণ কমানোর জন্য প্রথমেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
অনাদায়ী ঋণের বৃদ্ধি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, অবৈধ তহবিল প্রবাহ এবং সম্প্রতি দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন হারানোর প্রত্যক্ষ ফল, এমনটি বলছেন অর্থনীতিবিদরা।
রাজস্ব ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকের ওপর সরকারের অত্যধিক নির্ভরতা বেসরকারি খাতকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর ফলে উৎপাদনশীল বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য খুব কম জায়গা থাকছে।
চলতি অর্থবছরের এ সময় পর্যন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ওপরে রয়েছে, যা সরকারের নির্ধারিত ৬ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে।
‘শুধু বাজারে খাদ্য থাকলেই সেটাকে খাদ্য নিরাপত্তা বলা যাবে না। মানুষের প্রয়োজন চাকরি এবং প্রকৃত আয় বৃদ্ধি।’
বারো মাস পর অর্থনৈতিক সংকট অনেকটাই প্রশমিত হয়েছে, তবে পুরোপুরি ঠিক হয়নি।
এ বছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের জন্য নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জুনে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে হয় ৭.৩৯ শতাংশ।
সামনের অর্থবছরে ৫৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে, চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৫০ লাখ। এই পরিবারগুলো ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি পর্যন্ত চাল পাবে। প্রতিটি পরিবার এই সহায়তা পাবে ছয় মাস...
এ বছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের জন্য নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জুনে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে হয় ৭.৩৯ শতাংশ।
সামনের অর্থবছরে ৫৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে, চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৫০ লাখ। এই পরিবারগুলো ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি পর্যন্ত চাল পাবে। প্রতিটি পরিবার এই সহায়তা পাবে ছয় মাস...
গত ২৭ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি।
আগামীকাল ২ জুন পেশ করতে যাওয়া বাজেটে মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে সাড়ে ছয় শতাংশ।
করোনা মহামারি শুরুর অর্থবছর বাদ দিলে গত ৩৪ বছরের মধ্যে তা সর্বনিম্ন।
কয়েকটি কারখানা অফিস ইউটিলিটি ব্যবহার ও ব্যাংক নির্ভরতা কমানো এবং অর্থায়নের বিকল্প উৎস খোঁজার পথে হাঁটছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, গত কয়েক মাসে খাদ্যপণ্যের দাম কমায় এপ্রিলে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি আরও কিছুটা কমেছে।
মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
তবে, ২০২৬ সালে দারিদ্র্যের হার কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।