পরিচালকের জন্যই করছি: পূর্ণিমা

পূর্ণিমা। ছবি: শেখ মেহেদী মোরশেদ

২০ বছরের সফল ক্যারিয়ারে অসংখ্য সুপারহিট সিনেমায় অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা। উপস্থাপনা করে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন ক্যারিয়ারে। বিয়ের পর নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এই ঢালিউড নায়িকা। অক্টোবরে শুরু হচ্ছে ছটকু আহমেদ পরিচালিত 'আহারে জীবন' নামের সিনেমাটির শুটিং।

সিনেমাটি নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে কথা বলেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই তারকা।

বিরতির পর নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হলেন। এই সিনেমা বেছে নেওয়ার বিশেষ কোনো কারণ?

প্রথমত ছটকু আহমেদ একজন সিনিয়র পরিচালক, একজন নামি পরিচালক। তার অনুরোধ ফেলতে পারিনি। পরিচালকের জন্যই সিনেমাটি করছি। অবশ্যই তিনি ভালো সিনেমা বানাবেন। এরপর মিশা সওদাগর ও নায়ক ফেরদৌসও সিনেমাটি করতে বলেছেন। এজন্যই নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। আরও একটি কারণ আছে। তা হচ্ছে এই সিনেমার শুটিং হবে ঢাকা শহরের বিভিন্ন লোকেশনে। গ্যাপ দিয়ে দিয়ে শুটিং করতে পারব। এসব ভেবে কাজটি করছি।

পূর্ণিমা। ছবি: স্টার

'আহারে জীবন' সিনেমার গল্প ও চরিত্র আপনার কতটা ভালো লেগেছে?

নতুন সিনেমার গল্প ও চরিত্র অবশ্যই ভালো লেগেছে। সেই বিশ্বাস পরিচালকের প্রতি আমার আছে। ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে এসব কিছু তো প্রথম প্রায়োরিটি। কিন্তু সিনেমায় পরিচালক ও সহশিল্পীদের সম্মান করাটাও বড় বিষয়।

 

সরকারি অনুদানের সিনেমায় কি এবারই প্রথম অভিনয় করতে যাচ্ছেন?

যতদূর মনে পড়ে, এটাই আমার ক্যারিয়ারের প্রথম সরকারি অনুদানের সিনেমা। এই সিনেমা আমি বলছি না ব্যতিক্রমী বা ভিন্নধর্মী কিছু। এটুকু বলব, এটি সুন্দর গল্প। পরিচ্ছন্ন একটি গল্প।

এখন ব্যস্ততা কী নিয়ে?

এখনকার ব্যস্ততা নতুন সিনেমা নিয়ে। অক্টোবরে শুটিং হবে। কিন্তু চরিত্রটি নিজের ভেতরে নেওয়ার চেষ্টা করছি। এখনকার ব্যস্ততা নতুন সিনেমা নিয়ে।

পূর্ণিমা। ছবি: শেখ মেহেদী মোরশেদ

সবশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা চিরঞ্জীব মুজিব?

এই সিনেমাটির সঙ্গে অনেক আবেগ ও শ্রদ্ধা জড়িত। কারণ বঙ্গমাতা শেখ  ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চরিত্রে অভিনয় করেছি। অনেক জানতে হয়েছিল তাকে নিয়ে, অনেক প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল। সবাই খুব প্রশংসা করেছেন সিনেমাটির। এমন চরিত্রে অভিনয় করে তৃপ্ত হয়েছি।

মুক্তির মিছিলে কয়টি সিনেমা এখন?

গাংচিল ও জ্যাম নামের ২টি সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায়।

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

1h ago