নির্বাচনে জয়ের পর প্রথম জনসভায় আওয়ামী লীগ

আজ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সমাবেশে যোগ দিতে দুপুর থেকেই নেতাকর্মীরা জড়ো হন। ছবি: পলাশ খান/ স্টার

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভা শুরু হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে দলের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে জনসভা শুরু হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়ের পর এটিই আওয়ামী লীগের প্রথম জনসভা।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের ভিড়। ছবি: পলাশ খান/স্টার

এই কর্মসূচির কারণে সমাবেশস্থল সংলগ্ন সড়কে যানজট দেখা দিয়েছে বলে আমাদের প্রতিবেদক জানিয়েছেন।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিছু সময় পরে তিনি যোগ দেবেন।

দুপুর থেকেই প্ল্যাকার্ড হাতে এবং দলীয় স্লোগান দিয়ে উচ্ছ্বসিত নেতাকর্মীরা ছোট ছোট দলে সমাবেশস্থলের দিকে জড়ো হন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মী রাসেল আহমেদ বলেন, 'এবার দ্বিগুণ উদযাপন হবে। একটি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন অন্যটি আওয়ামী লীগের নির্বাচনে জয়লাভের বিজয় উদযাপন।

সমাবেশস্থলের আশেপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ছবি: পলাশ খান/স্টার

দুপুর ১টা থেকেই ঢাকা ও আশেপাশের জেলা থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন।

জনসভা চলাকালে নিরাপত্তা রক্ষার্থে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও সংলগ্ন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জনসভা উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের যাওয়া আসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু রাস্তা বন্ধ বা ডাইভারশন দেওয়া হবে।

সম্ভাব্য ডাইভারশন পয়েন্টগুলো হচ্ছে- কাঁটাবন ক্রসিং, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ক্রসিং, মৎস্য ভবন ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং ও ভিসি বাংলো ক্রসিং।

এই সময় চলাচলের জন্য নগরবাসীকে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার অনুরোধ জানিয়েছে ডিএমপি।

Comments

The Daily Star  | English

'Shoot directly': Hasina’s deadly order

Months-long investigation by The Daily Star indicates state forces increased deployment of lethal weapons after the ousted PM authorised their use

3h ago