ইলিশ কিনে ট্রলারে ফেরার সময় পুলিশ দেখে নদীতে ঝাঁপ দেন মোহম্মদ রাসেল খান।
মৌসুমি জেলেরা নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই ছোট খাল ও নদীতে জাল ফেলছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালালে তারা জাল গুটিয়ে সরু খাল দিয়ে পালিয়ে যান।
এবার তদারকি জোরদারে ড্রোন ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৪-৬ স্তরে হাত বদল হয়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছায় ইলিশ মাছ।
দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদার তুলনায় উৎপাদন অনেক কম হলেও বিশেষ বিবেচনায় সরকার ২০১৯ সাল থেকে দুর্গাপূজার সময় ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিচ্ছে। এ বছর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে ইলিশ রপ্তানির...
কক্সবাজারের টেকপাড়া এলাকার জেলে হাসান আলীর দুটি মাছ ধরার নৌকা সাগর থেকে ফিরেছে মাত্র ২০০টি ইলিশ নিয়ে। অথচ একসময় তার জাল ইলিশে ভরা থাকত। এবার একটি ট্রলার পেয়েছে ৩০টি ও অন্যটি ১৫০টি ইলিশ।
‘অপরিণত ইলিশ বা জাটকা ধরা এখন জলবায়ু পরিবর্তনের চেয়েও বড় হুমকি তৈরি করছে ইলিশ মাছ আহরণের ক্ষেত্রে।’
প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য সাড়ে ১২ ডলার নির্ধারণ করেছে সরকার।
‘ঝড়ো হাওয়া আর সাগর উত্তাল থাকায় আগে আগে ফিরতে হচ্ছে। প্রতিবারই ক্ষতির মুখে পড়ছি। তারপরও জাল, জ্বালানি আর বরফ নিয়ে আবার প্রস্তুতি নিচ্ছি—হয়তো এবার ভাগ্য খুললেও খুলতে পারে।’
‘অপরিণত ইলিশ বা জাটকা ধরা এখন জলবায়ু পরিবর্তনের চেয়েও বড় হুমকি তৈরি করছে ইলিশ মাছ আহরণের ক্ষেত্রে।’
প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য সাড়ে ১২ ডলার নির্ধারণ করেছে সরকার।
‘ঝড়ো হাওয়া আর সাগর উত্তাল থাকায় আগে আগে ফিরতে হচ্ছে। প্রতিবারই ক্ষতির মুখে পড়ছি। তারপরও জাল, জ্বালানি আর বরফ নিয়ে আবার প্রস্তুতি নিচ্ছি—হয়তো এবার ভাগ্য খুললেও খুলতে পারে।’
নদীতে চাঁদের ছায়া দেখতে দেখতে খেতে পারবেন গরম গরম ইলিশ ভাজা।
বৈরী আবহাওয়া কাটার পর গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলেরা সাগরে মাছ ধরতে যায়।
চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছ বাজারে দুই কেজি ৪৮০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ নিলামে ১৩ হাজার ৩৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাংলা নববর্ষ শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইলিশের চাহিদা আকাশচুম্বী, চাহিদা বাড়ায় বাজারে দামও এখন চড়া
বরিশাল পোর্ট রোডে ইলিশের পাইকারি বিক্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় অন্তত ৫০০ মণ ইলিশ মাছ সেখান এসেছে।
গত ২০ দিনের অভিযানে ১৭ হাজার ৭৩১ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়েছে।
বিভাগীয় মৎস্য অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১৩ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত বরিশাল বিভাগে ৪৫৫টি অভিযান চালানো হয়েছে এবং ১৪৩ বার মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার পাশাপাশি ৭২টি মামলা করা হয়েছে।