বিশ্লেষকদের মতে, শেয়ারবাজারের এমন দুর্বল অবস্থা স্থানীয় ও বিদেশি উভয় ধরনের বিনিয়োগকারীদের কাছেই আকর্ষণ হারাচ্ছে।
গত বছর জনতা ব্যাংক সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএসইসি এ তথ্য জানিয়েছে।
‘শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।’
আজ রোববার বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, লেনদেন শুরুর ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আন্দোলনরত কর্মকর্তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ দাবি করলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনার তাদের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প পরিচালক ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান। তাকে গত সপ্তাহে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের নতুন নীতি ব্যবসা, ভোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, শেয়ারবাজারের এমন দুর্বল অবস্থা স্থানীয় ও বিদেশি উভয় ধরনের বিনিয়োগকারীদের কাছেই আকর্ষণ হারাচ্ছে।
গত বছর জনতা ব্যাংক সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএসইসি এ তথ্য জানিয়েছে।
‘শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।’
আজ রোববার বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, লেনদেন শুরুর ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আন্দোলনরত কর্মকর্তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ দাবি করলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনার তাদের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প পরিচালক ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান। তাকে গত সপ্তাহে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের নতুন নীতি ব্যবসা, ভোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বিভিন্ন দাবিতে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল এর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।