আইপিএল

কলকাতার একাদশে লিটনের সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?

Litton Das

আইপিএলে যোগ দেওয়ার পর শুক্রবারই প্রথম ম্যাচ পাচ্ছেন লিটন দাস। ইডেন গার্ডেনে পহেলা বৈশাখের রাতে কলকাতা নাইট রাইডার্স মুখোমুখি হবে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। এই ম্যাচে লিটন একাদশে সুযোগ পাবেন কিনা তা নিয়ে প্রবহ আগ্রহ বাংলাদেশের সমর্থকদের।

কলকাতার স্কোয়াডে বিদেশি ব্যাটার আছেন তিনজন। এরমধ্যে আফগান ওপেনার রাহমানুল্লাহ গুরবাজ শুরুতে থেকে দলের সঙ্গে থাকায় খেলছেনও নিয়মিত। লিটন যোগ দিয়েছেন তিন ম্যাচ পর। সাকিব আল হাসান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তার জায়গায় তৃতীয় ম্যাচ থেকেই আছেন জেসন রয়। এই তিনজনের মধ্যেই মূলত লড়াই।

বিদেশী কোটায় চারজনকে খেলাতে পারে দলগুলো। সেখানে দুই ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল ও সুনিল নারাইনের জায়গা পাকা। কোন রকমের চোট না হলে একাদশে তারা থাকবেনই।

বাকি দুই স্পটের জন্য একজন ব্যাটার ও একজন পেসার খেলিয়ে আসছে কলকাতা। কিউই পেসার টিম সাউদি ও লকি ফার্গুসেন পেয়েছেন ম্যাচ। তবে তারা কেউও তেমন ভালো করতে পারেননি। দেশি পেসারের উপর ভরসা রেখে দুজন বিদেশি ব্যাটার খেলানোর কথা ভাবতে পারে কলকাতা।

এরকম ভাবনা এলেই সুযোগ তৈরি হবে লিটনের। কারণ আফগান ওপেনার গুরবাজ মোটামুটি ভালোই খেলছেন। ৩ ম্যাচে ১৩০.৫৫ স্ট্রাইকরেটে ৯৪ করেছেন। এক ম্যাচে করেছেন ৪৪ বলে ৫৭। তাকে তাই হুট করে বাদ দেওয়ার কথা না। সেক্ষেত্রে দুজন ব্যাটার খেলালেই সুযোগ আসবে লিটনের। লড়াই হবে জেসন রয়ের সঙ্গে। ইংল্যান্ডের ওপেনারের রেপুটেশন, রেকর্ড ভালো। তবে উপমহাদেশের উইকেটের বিবেচনায় নিলে লিটন অনেকের কাছে ভালো পছন্দ হতে পারেন।

কলকাতায় গিয়ে মঙ্গলবার প্রথম অনুশীলন করেন লিটন। বালিগঞ্জের সিসিএফসি মাঠে তাকে প্রথম পাওয়া যায়। বুধবার ইডেন গার্ডেনে নেটে কাটিয়েছেন লম্বা সময়। জেসন রয়ের সঙ্গে আলাদা করে ছবিও তুলতে দেখা যায় লিটনকে। বৃহস্পতিবারও ইডেনে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নেবে কলকাতা। এদিনের অনুশীলনেই হয়ত ঠিক হয়ে যাবে একাদশের আদল।

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

3h ago