চাকরি ফেরত পাওয়া ও ওএসডি কর্মকর্তাদের কাজে ফিরিয়ে নেওয়াসহ ৬ দফা দাবিতে তারা মহাসড়ক অবরোধ করেন।
‘আমাদের পরিবারগুলো এই বেতনের ওপর নির্ভরশীল। আমরা কোনো বেতন পাচ্ছি না, আমাদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
জুন শেষে ইসলামি ব্যাংকগুলোতে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকায়, যা তিন মাস আগের ৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা থেকে ৩ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি।
গত ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ দক্ষতা মূল্যায়ন পরীক্ষায় উপস্থিত না হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। মোট ৫ হাজার ৩৮৫ জন কর্মকর্তাকে ওই পরীক্ষা দিতে বলা হয়েছিল। ব্যাংকটির বর্তমান...
ইসলামী ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ৩৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
২০২৪ সালে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৮ পয়সা, যা ২০২৩ সালে ছিল ৩ টাকা ৯৫ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন সময়ে এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা প্রবাসী আয় এসেছে।
১৪ জুলাই মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য তলব করে বিএফআইইউ।
‘দুর্নীতির মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন সময়ে এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা প্রবাসী আয় এসেছে।
১৪ জুলাই মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য তলব করে বিএফআইইউ।
‘দুর্নীতির মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস গ্রুপ অব কোম্পানিজের পরিচালক সামির আল রশিদ বলেন, অধিগ্রহণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাংকিং খাত সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠিত করা হবে, কারণ বেশিরভাগ ইসলামি ব্যাংক বর্তমানে সংকটের মধ্যে আছে।
দ্য ডেইলি স্টারের হাতে আসা নথি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মার্কেট মাস্টার অ্যানালাইজার লিমিটেড ২০২২ সালের ১০ আগস্ট ৪৫০ কোটি টাকা এবং পরদিন ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
এর আগে একই ব্যাংক থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুদক।
ব্যাংকিং নিয়ম লঙ্ঘন ধরা পড়ার পর গত ১২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলে।
এর আগে, ভুয়া কাগজ দিয়ে ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলমের ছেলে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেছিল দুদক।
ব্যাংকটির পর্ষদে এস আলমের আধিপত্য থাকায় সেসময় নিয়োগ পাওয়া মনিরুল সেই দিন ব্যাংকের একদল কর্মকর্তার বাধার মুখে অফিস থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।