সরকার যদি ওষুধ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যথাযথ আলোচনা ও সমন্বয় করে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে এটি দেশের স্বাস্থ্যখাতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে।
‘সফলতার আসল মানে হলো, নিজের ভেতরে থাকা প্রশান্তি—যেখানে হাসি খোলামেলা, ঘুম নিশ্চিন্ত, সম্পর্ক সত্যিকারের।’
‘ব্যাপারটা অনেকটাই সেই শিক্ষার্থীর মতো, যে বই মুখস্থ করে ফেলেছে, কিন্তু বাস্তব জীবনে একটা সহজ কাজ করতে গিয়ে ঘাবড়ে যায়।’
সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন—তারপর শহর তার স্বাভাবিক ব্যস্ততায় ফিরে যায়। সংবাদ স্ক্রলে ‘করাইল বস্তিতে আগুন’ শিরোনামটি ঢাকা পড়ে যায়।
সহিংসতার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে না আসতে পারলে এই আগুন শুধু যানবাহন নয়, আমাদের ভবিষ্যৎও পুড়িয়ে দেবে।
বিদেশি বিনিয়োগ থেকে কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেশি লাভবান হবে, নাকি দেশ ও দেশের জনগণের লাভ হবে, তা গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে।
ইউপিগুলোকে আর্থিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও মানবসম্পদ দিক থেকে শক্তিশালী করতে হবে। স্থানীয় জ্ঞান ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তারা যেন পরিকল্পনা করতে পারে এবং কমিউনিটির অংশগ্রহণে জলবায়ু ঝুঁকি কমাতে প্রকল্প...
উন্নয়ন দরকার, কিন্তু মানুষের জীবনের বিনিময়ে নয়।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে, জুলাই সনদেও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষার সুস্পষ্ট কোনো অঙ্গীকার নেই।
ইউপিগুলোকে আর্থিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও মানবসম্পদ দিক থেকে শক্তিশালী করতে হবে। স্থানীয় জ্ঞান ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তারা যেন পরিকল্পনা করতে পারে এবং কমিউনিটির অংশগ্রহণে জলবায়ু ঝুঁকি কমাতে প্রকল্প...
উন্নয়ন দরকার, কিন্তু মানুষের জীবনের বিনিময়ে নয়।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে, জুলাই সনদেও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষার সুস্পষ্ট কোনো অঙ্গীকার নেই।
ঢাকার রাস্তায় আজ প্রতিটি বাস একেকটি গল্প—ক্লান্ত চালক, রুষ্ট যাত্রী, অচল সিগন্যাল, নিস্তেজ সিস্টেম। এই গল্প বদলাতে হলে শুধু বাহন বা রং নয়, মানসিকতাও বদলাতে হবে।
বাংলাদেশের এক সঙ্কটপূর্ণ মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে। জুলাই সনদ কি সময়সূচি ও বাস্তবায়নযোগ্য রোডম্যাপের সঙ্গে একটি জীবন্ত দলিল হয়ে উঠবে, নাকি এর আগের নথিগুলো যেমন আলমারিতে ধুলো জমিয়েছে, তেমনই থাকবে?
এই ডেঙ্গু সংকট আসলে আমাদের আয়না, যাতে আমাদের প্রশাসনিক দুর্বলতা, জলবায়ু উপেক্ষা ও নাগরিক উদাসীনতার প্রতিচ্ছবি স্পষ্ট।
পেশাদার সাংবাদিকতা ও ইনফ্লুয়েন্সারদের কনটেন্টের মধ্যে থাকছে না কোনো সীমারেখা। এই ডিজিটাল যুগে সংহতি নষ্ট করার একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে এই কনটেন্টগুলো।
এ দৃশ্য কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি আমাদের সমাজের গভীরে ছড়িয়ে পড়া অসহিষ্ণুতা, বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর এক নির্মম আক্রমণের প্রতিচ্ছবি।
রাষ্ট্র যদি মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করে, তাহলে মানুষ রাষ্ট্রের আয় ফিরিয়ে দেবে তার প্রতিভা আর ক্রিয়েটিভিটির মাধ্যমে।
যখন আমরা একসঙ্গে অনেক অপরাধীকে শাস্তি দিতে চাই, কিন্তু আসামির অধিকারের বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দিই না, তখন সেটি প্রতিশোধপরায়ণতার ইঙ্গিত দেয়। এর ফলে জনমনে বিচার প্রক্রিয়া ও এর ফলাফলের বিশ্বাসযোগ্যতা...